আল্লাহু বলেন বিবেকবানরা চিন্তা করে ।। সুতরাং আধুনিক টেকনোলজি এগুলো চিন্তার ফসল।। অনুরূপভাবে একদিন ঘুম থেকে ফ্রেশ মোডে ওঠে মাথায় চিন্তা আসে এবং চিন্তা করতে শুরু করি।।
একদিকে আল্লাহু বলেন কোরআন তেলাওয়াত শুনতে শুনতে হাজার হাজার বছর কেটে যাবে।
আরো বলেন কেয়ামতের মাঠ হাজার হাজার বছর সময়ের হিসাব নিকাশ বিভিন্ন বর্ণনায় ৫০০ বছর হাজার বছর কখনো বলা হয়েছে পরিষদের সাঁকো পার হতে দেড় হাজার বছর অনুরূপভাবে অনেক সময়ের কথা উল্লেখ করা হয়েছে।
এখান থেকে কিছু প্রশ্নের উদ্ভব
যা আধুনিক বিজ্ঞান এবং জিওগ্রাফি এর বর্ণনায় তারতম্য যা ভারসাম্যহীন। এখন এগুলো মেলানোর পালা।
/বিজ্ঞান বলে
পৃথিবী সৃষ্টির রহস্য বিগ ব্যান্ডের থিওরি।/
কোরআন বলে একটু ভিন্নতা তার মধ্যেও সাদৃশ্যতা।
সৃষ্টির শুরুতে শুধু মাত্র পানি ছিল এখান থেকে জমিন এবং আসমান এবং সমস্ত বলয় এর সৃষ্টি/কোরআনে থেকে এটাও জানা যায় যে পৃথিবীকে ছয় দিনে বানানো হয়েছে।
/বিজ্ঞান বলে সূর্য স্থির পৃথিবী এবং অন্যান্য গ্রহ নক্ষত্র আপন আপন কক্ষপথে চলাচল করে/
কোরআন একটু ভিন্নতা রাখে কোরআন বলে সমস্ত গ্রহ নক্ষত্র এমনকি সূর্য আপনার ফোন কক্ষপথে বিচরণ করে এখান থেকে চিন্তার বিষয় একটা এসে যায় এবং প্রশ্ন ভেসে ওঠে/তাহলে আল্লাহ যে বলেন আমি পাহাড়কে পেরেকের নাই মাঠের সমতল পর্যন্ত হতে রেখেছি যাতে পৃথিবী নড়াচড়া করতে না পারে।
অন্যদিকে আরো প্রশ্ন জেগে ওঠে পৃথিবীর বাইরের সময় ও পৃথিবীর মধ্যেকার সময় তাহলে কি এক নয়। হয়তো হতে পারে অন্যান্য বলয় যেখানে গেলে এক মিনিটের সমান পৃথিবীর হাজার হাজার বছর।