Education of West Bengal

 education of west bengal

*প্রতিটা ছেলে মেয়ে স্কুলে যায়।*

*তাই প্রতিটা ছেলে মেয়েই স্টুডেন্ট।*

*তাই প্রতিটা মানুষের একটাই স্লোগান হওয়া চায়,

*👤৯০ শতাংশো শিক্ষার্থীর স্নাতকোত্তর ফ্রি এডুকেশন চাই।**

*👤 ভিক্ষা চাই না। শিক্ষা চাই।

*প্রাইমারি ও হাইস্কুল গুলো সরকারি ভাবে মিশন সিস্টেম করা চায়।





যদি মনে করেন ,যে education of West Bengal তো সরকার ফ্রিতে দিচ্ছে ‌। তবে উদাহরণস্বরূপ বলি আমাদের গ্রামে একটি সিনিয়র মাদ্রাসা, একটি হায়ার সেকেন্ডারি স্কুল ও একটি হায়ার সেকেন্ডারি গার্লস স্কুল, তারপরেও কেন এর া স্নাতকউত্তর, শিক্ষার জন্য ছাত্রদের তৈরি করতে পারেনা।

কেন ডাক্তার, মাস্টার, ইঞ্জিনিয়ার, লইয়ার, কেন হাজারে একজনও হয় না এর উত্তর দয়া করে দিয়ে যাবেন। যদি হতো তবে এখনো পর্যন্ত গ্রামে একটাও ডিগ্রী ধারী নেই। এই অবস্থা কি সমস্ত জেলার গ্রাম্য এলাকা নয়। আসলে কি আমাদের শিক্ষার নামে বোকা বানানো হচ্ছে না। গভর্নমেন্ট স্কুলের সিস্টেমের কারণে মিশনারি স্কুল গুলো ফায়দা লুটছে না। গভর্নমেন্ট স্কুলগুলোতে কি এমন ঘাটতি আছে যার জন্য মিশনারি স্কুল গুলোতে ছাত্র-ছাত্রীদের পরিমাণ বাড়ছে। কি ভাবছেন এই ছাত্র-ছাত্রীর বাবাদের অনেক টাকা পয়সা আছে আসলে না এরা সন্তানদের মানুষ করতে চাইছে।
এই সন্তানদের বাবা-মা দের খোঁজ নিয়ে দেখবেন তাদের ইচ্ছে অনিচ্ছা গুলো কিভাবে গলা টিপে হত্যা করে সন্তানদের জন্য বেতন যোগান দেয়।
যদি নিজেকে মানুষ মনে করেন অবশ্যই শেয়ার করে মানুষের কাছে ছড়িয়ে দেবেন। কারণ আপনার সন্তান আছে। অথবা আপনিও কোন বাবা-মার সন্তান।


ছাত্র-ছাত্রীদের উপকারে আসার জন্য আমারে সামান্য চেষ্টা।কি কি বিষয় নিয়ে পড়াশোনা করা যায় এক নজরে জেনে নিন এবং আপনি নিজে ঠিক করুন আপনি কি হতে চাইবেন।


Education of West Bengal how many type of degree.
১. স্নাতক ডিগ্রি ........(Bachelor's Degree)

বিএ ....... (Bachelor of Arts): মানবিক বিষয় যেমন সাহিত্য, ইতিহাস, সমাজবিজ্ঞান

ইত্যাদি।

বিএসসি..... Bachelor of Science): বিজ্ঞান বিষয় যেমন পদার্থবিদ্যা, রসায়ন, জীববিজ্ঞান ইত্যাদি।

বিকম .... (Bachelor of Commerce): ব্যবসা ও বাণিজ্য বিষয়ক।

বিটেক/বিই.... (Bachelor of Technology/Engineering): প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিষয়ক।
২. স্নাতকোত্তর ডিগ্রি.....(Master's Degree)

স্নাতকোত্তর ডিগ্রি উচ্চশিক্ষার দ্বিতীয় স্তর, যা স্নাতক ডিগ্রির পর অর্জন করা যায়। প্রধান স্নাতকোত্তর ডিগ্রিগুলির মধ্যে রয়েছে:mmm


এমএ… .(Master of Arts): মানবিক বিষয়ের উচ্চতর শিক্ষা।

এমএসসি.. (Master of Science): বিজ্ঞান বিষয়ের উচ্চতর শিক্ষা।

এমকম… .(Master of Commerce): বাণিজ্য বিষয়ের উচ্চতর শিক্ষা।

এমবিএ… .(Master of Business Administration): ব্যবসা ও ব্যবস্থাপনা বিষয়ক।

এমটেক/এমই ...(Master of Technology/Engineering): প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিষয়ের উচ্চতর শিক্ষা।

৪. পেশাগত ডিগ্রি....ভারতে বেশ কিছু পেশাগত ডিগ্রি পাওয়া যায়, যা বিশেষ করে নির্দিষ্ট পেশার জন্য প্রয়োজনীয়। এর মধ্যে রয়েছে:

এলএলবি.. ..(Bachelor of Laws): আইন পেশায় প্রবেশের জন্য।

এমবিবিএস.. .(Bachelor of Medicine, Bachelor of Surgery): চিকিৎসক হওয়ার জন্য।

বিএড.. .(Bachelor of Education): শিক্ষকতার জন্য।

1.. আইটি,

2 ম্যানেজমেন্ট

3 স্বাস্থ্যসেবা

4 ডিজাইন
ইঞ্জিনিয়ারিং
ডিগ্রির পাশাপাশি বিভিন্ন ডিপ্লোমা ও সার্টিফিকেট কোর্সও উপলব্ধ,যা সংক্ষিপ্ত সময়ে নির্দিষ্ট একটি ক্ষেত্রে দক্ষতা অর্জনের সুযোগ দেয়। এর মধ্যে রয়েছে আইটি, ম্যানেজমেন্ট, স্বাস্থ্যসেবা, ডিজাইন ইত্যাদি বিষয়ে বিভিন্ন কোর্স।

ভারতে উচ্চশিক্ষার এই বিশাল ক্ষেত্র শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন পেশাগত সুযোগ এবং ব্যক্তিগত উন্নয়নের জন্য সমৃদ্ধ করে। এই ডিগ্রিগুলি ভারতের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজে পড়ানো হয়, যা শিক্ষার্থীদের আন্তর্জাতিক মানের শিক্ষা প্রদান করে।

১. সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং ..(Civil Engineering)
সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং হল একটি প্রাচীন এবং প্রাথমিক ইঞ্জিনিয়ারিং শাখা যা অবকাঠামো নির্মাণ ও রক্ষণাবেক্ষণের সাথে সম্পর্কিত। সিভিল ইঞ্জিনিয়াররা সড়ক, সেতু, ভবন, জল সরবরাহ ব্যবস্থা এবং অন্যান্য পরিকাঠামো প্রকল্পের নকশা ও নির্মাণে কাজ করেন।




২. মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং…

..(Mechanical Engineering)

মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং হল যান্ত্রিক ব্যবস্থা এবং যন্ত্রপাতির নকশা, বিশ্লেষণ, উৎপাদন এবং রক্ষণাবেক্ষণের বিজ্ঞান। এই শাখায় তাপগতিবিদ্যা, তরল গতি, পদার্থবিজ্ঞান এবং শক্তি ব্যবস্থাপনা সম্পর্কিত বিষয়বস্তু অন্তর্ভুক্ত থাকে।


৩. ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং..

..(Electrical Engineering)

ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম, সিস্টেম এবং নেটওয়ার্কের নকশা, উন্নয়ন এবং রক্ষণাবেক্ষণের উপর গুরুত্ব দেয়। এর মধ্যে পাওয়ার জেনারেশন, ট্রান্সমিশন এবং ডিস্ট্রিবিউশন, বৈদ্যুতিন যন্ত্রপাতি ও সার্কিট ডিজাইন অন্তর্ভুক্ত।



৪. ইলেকট্রনিক্স ও কমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং.

.(Electronics and Communication Engineering)

এই শাখাটি ইলেকট্রনিক ডিভাইস এবং যোগাযোগ ব্যবস্থার সাথে সম্পর্কিত। ইলেকট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়াররা সেমিকন্ডাক্টর ডিভাইস, ইন্টিগ্রেটেড সার্কিট, টেলিকমিউনিকেশন এবং ডাটা ট্রান্সমিশন সিস্টেমের নকশা ও উন্নয়নে কাজ করেন।mmm


৫. কম্পিউটার সায়েন্স ইঞ্জিনিয়ারিং....

(Computer Science Engineering)

কম্পিউটার সায়েন্স ইঞ্জিনিয়ারিং সফটওয়্যার এবং হার্ডওয়্যার সিস্টেমের নকশা, উন্নয়ন এবং রক্ষণাবেক্ষণের সাথে সম্পর্কিত। এর মধ্যে প্রোগ্রামিং, অ্যালগরিদম, ডাটাবেস ম্যানেজমেন্ট, নেটওয়ার্কিং এবং কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা অন্তর্ভুক্তxxxx

।.

৬. কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং......

.(Chemical Engineering)

কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং রাসায়নিক প্রক্রিয়া এবং উপকরণ তৈরির সাথে সম্পর্কিত। কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়াররা নতুন রাসায়নিক প্রক্রিয়া, উপকরণ এবং পণ্য তৈরি এবং উন্নয়নে কাজ করেন।


৭. অ্যারোনটিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং......

(Aeronautical Engineering)

অ্যারোনটিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিমান এবং মহাকাশ যান তৈরির সাথে সম্পর্কিত। এই শাখার ইঞ্জিনিয়াররা বিমান, হেলিকপ্টার, ড্রোন এবং মহাকাশযানের নকশা, উন্নয়ন এবং পরীক্ষা করেন।


৮. বায়োমেডিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং....

.(Biomedical Engineering)

বায়োমেডিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং হল চিকিৎসা এবং জীববিজ্ঞান সম্পর্কিত সমস্যার প্রযুক্তিগত সমাধান খোঁজার বিজ্ঞান। এই শাখার ইঞ্জিনিয়াররা মেডিকেল যন্ত্রপাতি, ডায়াগনস্টিক টুল এবং চিকিৎসা পদ্ধতির উন্নয়নে কাজ করেন।


৯. এনভায়রনমেন্টাল ইঞ্জিনিয়ারিং....

(Environmental Engineering)

এনভায়রনমেন্টাল ইঞ্জিনিয়ারিং পরিবেশ সংরক্ষণ এবং দূষণ নিয়ন্ত্রণের উপর গুরুত্ব দেয়। এর মধ্যে বর্জ্য ব্যবস্থাপনা, জল এবং বায়ু পরিশোধন এবং পরিবেশগত নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা অন্তর্ভুক্ত।


১০. আইটি ইঞ্জিনিয়ারিং....

(Information Technology Engineering)

আইটি ইঞ্জিনিয়ারিং তথ্য প্রযুক্তি এবং সিস্টেমের উন্নয়ন ও ব্যবস্থাপনার সাথে সম্পর্কিত। এর মধ্যে নেটওয়ার্কিং, সাইবার সিকিউরিটি, ক্লাউড কম্পিউটিং এবং সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট অন্তর্ভুক্ত।

এমবিএ


১. ফাইন্যান্স......(Finance)

ফাইন্যান্স বিভাগে শিক্ষার্থীরা অর্থ ব্যবস্থাপনা, বিনিয়োগ, কর্পোরেট ফাইন্যান্স, এবং ফাইন্যান্সিয়াল অ্যানালাইসিস সম্পর্কে শিখে। এই বিভাগে কর্মরত পেশাজীবীরা ব্যাংক, ইনভেস্টমেন্ট ফার্ম, কর্পোরেট ফাইন্যান্স ডিপার্টমেন্ট এবং কনসালটিং ফার্মে কাজ করতে পারেন।


২. মার্কেটিং....(Marketing)

মার্কেটিং বিভাগে শিক্ষার্থীরা বাজার গবেষণা, উপভোক্তা আচরণ, ব্র্যান্ড ম্যানেজমেন্ট, এবং বিজ্ঞাপন কৌশল সম্পর্কে শিক্ষা লাভ করে। এই দক্ষতাগুলি ব্যবহৃত হয় কোম্পানির পণ্য বা পরিষেবা প্রচারের জন্য এবং বিক্রয় বাড়ানোর জন্য।


৪. অপারেশনস ম্যানেজমেন্ট…

.(Operations Management)

অপারেশনস ম্যানেজমেন্ট বিভাগে শিক্ষার্থীরা উৎপাদন প্রক্রিয়া, সরবরাহ চেইন ব্যবস্থাপনা, লজিস্টিক্স, এবং গুণমান নিয়ন্ত্রণ সম্পর্কে শিখে। এই দক্ষতাগুলি ব্যবহার করে কোম্পানির অপারেশনাল কার্যক্রম উন্নত এবং কার্যকর করা যায়।


৫. তথ্য প্রযুক্তি....

(Information Technology)

তথ্য প্রযুক্তি বিভাগে শিক্ষার্থীরা ব্যবসায়িক প্রক্রিয়াগুলিতে প্রযুক্তির ব্যবহার, সিস্টেম বিশ্লেষণ ও নকশা, তথ্য নিরাপত্তা এবং আইটি ব্যবস্থাপনা সম্পর্কে শিখে। আইটি ম্যানেজাররা সংস্থার তথ্য প্রযুক্তি সম্পর্কিত কার্যক্রম পরিচালনা করেন.


৬. স্ট্র্যাটেজিক ম্যানেজমেন্ট....

(Strategic Management)

এই বিভাগে শিক্ষার্থীরা সংস্থার দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা, ব্যবসায়িক কৌশল, প্রতিযোগিতামূলক বিশ্লেষণ এবং সংস্থার কৌশলগত উন্নয়ন সম্পর্কে শিখে। এই দক্ষতাগুলি ব্যবহৃত হয় সংস্থার লক্ষ্য অর্জনে এবং বাজারে প্রতিযোগিতামূলক সুবিধা লাভ করতে।


৭. আন্তর্জাতিক ব্যবসা..

.(International Business)

আন্তর্জাতিক ব্যবসা বিভাগে শিক্ষার্থীরা বৈশ্বিক ব্যবসায়িক কার্যক্রম, আন্তর্জাতিক বাজারে প্রবেশ কৌশল, এবং বৈশ্বিক অর্থনীতি সম্পর্কে শিখে। এই দক্ষতাগুলি ব্যবহার করে পেশাজীবীরা আন্তর্জাতিক ব্যবসায়িক সুযোগগুলি পরিচালনা ও উন্নয়নে কাজ করতে পারেন।

.

৮. উদ্যোক্তা উন্নয়ন....

(Entrepreneurship)

উদ্যোক্তা উন্নয়ন বিভাগে শিক্ষার্থীরা ব্যবসায়িক ধারণা তৈরি, স্টার্টআপ পরিচালনা, বিনিয়োগ সংগ্রহ এবং ব্যবসায়িক বৃদ্ধির কৌশল সম্পর্কে শিখে। উদ্যোক্তারা নতুন ব্যবসা উদ্যোগ শুরু ও পরিচালনা করার জন্য এই দক্ষতাগুলি ব্যবহার করেন।


৯. স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থাপনা....

.(Healthcare Management)

স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থাপনা বিভাগে শিক্ষার্থীরা স্বাস্থ্যসেবা সংস্থার পরিচালনা, স্বাস্থ্যনীতি, এবং রোগীর যত্ন ব্যবস্থাপনা সম্পর্কে শিখে। এই দক্ষতাগুলি ব্যবহার করে পেশাজীবীরা হাসপাতাল, ক্লিনিক এবং স্বাস্থ্যসেবা সংস্থায় কাজ করতে পারেন।mmm


১০. পরিবেশ ব্যবস্থাপনা....(Environmental Management)

পরিবেশ ব্যবস্থাপনা বিভাগে শিক্ষার্থীরা পরিবেশ সংরক্ষণ, পরিবেশগত নীতি, এবং টেকসই উন্নয়ন সম্পর্কে শিখে। এই দক্ষতাগুলি ব্যবহার করে পেশাজীবীরা সংস্থার পরিবেশগত কার্যক্রম উন্নয়নে কাজ করতে পারেন।

এমবিবিএস…
.(ব্যাচেলর অব মেডিসিন, ব্যাচেলর অব সার্জারি) হল একটি উচ্চতর চিকিৎসা ডিগ্রি যা শিক্ষার্থীদের ডাক্তার হওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় জ্ঞান এবং দক্ষতা প্রদান করে। এমবিবিএস কোর্সের মধ্যে বিভিন্ন বিভাগ রয়েছে, যা শিক্ষার্থীদের চিকিৎসার বিভিন্ন শাখায় বিশেষজ্ঞ হওয়ার সুযোগ দেয়। এখানে এমবিবিএস এর প্রধান বিভাগগুলি সম্পর্কে সংক্ষেপে আলোচনা করা হলো:


১. অ্যানাটমি......(Anatomy)

অ্যানাটমি হল মানব দেহের গঠন এবং বিভিন্ন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের সম্পর্কে জ্ঞান অর্জনের বিজ্ঞান। এই বিভাগে শিক্ষার্থীরা মানব দেহের অভ্যন্তরীণ গঠন এবং বিভিন্ন অঙ্গের অবস্থান এবং কার্যকারিতা সম্পর্কে শেখে।


২. ফিজিওলজি....Physiology)

ফিজিওলজি হল মানব দেহের বিভিন্ন প্রক্রিয়া এবং কার্যকারিতার বিজ্ঞান। এই বিভাগে শিক্ষার্থীরা শিখে কিভাবে দেহের বিভিন্ন সিস্টেম কাজ করে, যেমন শ্বাসপ্রশ্বাস, রক্ত সঞ্চালন, এবং হরমোন নিয়ন্ত্রণ।

৩. বায়োকেমিস্ট্রি...(Biochemistry)

বায়োকেমিস্ট্রি হল জীববিজ্ঞান এবং রসায়নের সম্মিলিত বিজ্ঞান, যা জীবিত প্রাণীর রাসায়নিক প্রক্রিয়া এবং উপাদানগুলি নিয়ে আলোচনা করে। এই বিভাগে শিক্ষার্থীরা শিখে কিভাবে দেহের বিভিন্ন রাসায়নিক প্রক্রিয়া এবং বিক্রিয়া ঘটে।


৪. প্যাথলজি.....(Pathology)

প্যাথলজি হল রোগের কারণ, প্রক্রিয়া, এবং প্রভাব নিয়ে আলোচনা করে। এই বিভাগে শিক্ষার্থীরা শিখে কিভাবে রোগ নির্ণয় করা হয় এবং কিভাবে রোগের প্রক্রিয়া ঘটে।


৫. মাইক্রোবায়োলজি.....Microbiology)

মাইক্রোবায়োলজি হল ক্ষুদ্র জীবাণু, যেমন ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস, ছত্রাক, এবং প্রোটোজোয়ার গবেষণা। এই বিভাগে শিক্ষার্থীরা শিখে কিভাবে এই ক্ষুদ্র জীবাণু রোগ সৃষ্টি করে এবং কিভাবে তাদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ করা যায়।


৬. ফার্মাকোলজি...(Pharmacology)

ফার্মাকোলজি হল ওষুধ এবং তাদের প্রভাব নিয়ে আলোচনা করে। এই বিভাগে শিক্ষার্থীরা শিখে কিভাবে ওষুধ কাজ করে, তাদের প্রভাব এবং পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া।

৭. ফরেনসিক মেডিসিন....(Forensic Medicine)

ফরেনসিক মেডিসিন হল চিকিৎসা বিজ্ঞান যা আইনগত দৃষ্টিকোণ থেকে রোগ এবং আঘাতের তদন্ত করে। এই বিভাগে শিক্ষার্থীরা শিখে কিভাবে মৃত্যুর কারণ নির্ধারণ করা হয় এবং কিভাবে আইনি তদন্ত করা হয়।

৯. সার্জারি.....(Surgery)

সার্জারি হল শারীরিক আঘাত বা রোগের চিকিৎসার জন্য অপারেশন বা অস্ত্রোপচার করা। এই বিভাগে শিক্ষার্থীরা শিখে কিভাবে বিভিন্ন শারীরিক সমস্যা অপারেশনের মাধ্যমে সমাধান করা হয়।


১০. মেডিসিন....(Medicine)

মেডিসিন হল অভ্যন্তরীণ রোগ নির্ণয় এবং চিকিৎসার বিজ্ঞান। এই বিভাগে শিক্ষার্থীরা শিখে কিভাবে বিভিন্ন অভ্যন্তরীণ রোগ নির্ণয় এবং চিকিৎসা করা হয়।


11.গাইনোকোলজি...এই বিভাগে শিক্ষার্থীরা শিখে নারীস্বাস্থ্য, প্রসূতি চিকিৎসা এবং গর্ভাবস্থা সম্পর্কিত বিষয়গুলি। এই বিভাগে শিক্ষার্থীরা শিখে কিভাবে নারীদের গর্ভাবস্থা, প্রসব এবং প্রসূতি পরবর্তী স্বাস্থ্য সমস্যার সমাধান করা হয়।


১২. পেডিয়াট্রিক্স....পেডিয়াট্রিক্স হল শিশুদের স্বাস্থ্য এবং চিকিৎসা সম্পর্কিত বিজ্ঞান। এই বিভাগে শিক্ষার্থীরা শিখে কিভাবে শিশুদের রোগ নির্ণয় এবং চিকিৎসা করা হয়.


১৩. ডার্মাটোলজি...Dermatology)

ডার্মাটোলজি হল ত্বক, চুল, এবং নখের রোগের বিজ্ঞান। এই বিভাগে শিক্ষার্থীরা শিখে কিভাবে ত্বকের বিভিন্ন সমস্যা এবং রোগ নির্ণয় এবং চিকিৎসা করা হয়।
Powered by Blogger.