Breaking

Translate

সেপ্টেম্বর ১২, ২০২৪

Who was write religion book all



১..কোরআন গ্রন্থের লেখক কে


২..কোরআন কার লেখা গ্রন্থ?

কোরআন, ইসলামের পবিত্র গ্রন্থ, মুসলিম বিশ্বের প্রধান ধর্মীয় পাঠ্যপুস্তি হয়ে থাকে। মুসলিম বেলিভ করেন যে কোরআন অল্লাহ (আল্লাহ সুবহানহু ও তা'আলা) এর দ্বারা প্রদান করা একটি অদ্বিতীয় ও অমর গ্রন্থ, যা আল্লাহ তার প্রোফেট মোহাম্মদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া 
সাল্লাম) এর মাধ্যমে মানবকোণে প্রোপকৃত হয়েছে।
Who was write religion book all



?বাইবেল কার লেখা


বাইবেল একটি পুরানো এবং পবিত্র ধর্মীয় গ্রন্থ যা খ্রিস্টীয় ধর্মের প্রধান পাঠ্যপুস্তি হিসেবে পরিচিত। বাইবেলের লেখকত্বের সম্পর্কে প্রশ্নটি সহীহ উত্তর দেওয়া যায় না, যদিও প্রাচীন ইহুদী ও খ্রিস্টীয় প্রকৃতির মধ্যে তাত্ত্বিক বা মানব লেখকের নামের সাথে বাইবেলের নির্মাণের সময় জটিল প্রক্রিয়া আছে/div>
বাইবেলে দুটি প্রধান বাংলার অংশ আছে - পুরানো নিয়া এবং নিয়া টেস্টামেন্ট। পুরানো নিয়া ইহুদী ধর্মের প্রধান পাঠ্যপুস্তি, আর নিয়া টেস্টামেন্ট খ্রিস্টীয় ধর্মের প্রধান পাঠ্যপুস্তি। পুরানো নিয়াতে তানাখ বা তনাখ নামের একটি নিবন্ধন আছে, যা তোরাহ, নবীগ্রন্থ, ও ছারানগ্রন্থে বিভক্ত হয়ে থাকে। নিয়া টেস্টামেন্ট মধ্যে চার গবেষণা গ্রন্থ থাকে - মাথু, মার্ক, লূক, এবং যোহন।




বাইবেলের লেখকের সম্পর্কে এতে বিশেষ কোনো নির্দিষ্ট তথ্য নেই এবং বাইবেলে লেখকত্বের বিষয়ে বিভিন্ন ধর্মীয় গ্রুপের মধ্যে ভিন্ন মতবাদ আছে। খ্রিস্টীয় বিশ্বাসে অধিকাংশ মানে যে, বাইবেল পুরো একটি দিব্য গ্রন্থ হয়েছে, যার লেখক অতীতের পুরো একটি একক দিব্য সুপ্রাকৃত পুরুষ (যেহেতু বাইবেলের সব অংশ দিব্য বা দেবতা দ্বারা নোড়া হয়) হয়েছে।

সারংশঃ বাইবেল একটি খ্রিস্টীয় ধর্মীয় গ্রন্থ যা পুরানো নিয়া এবং নিয়া টেস্টামেন্টে বিভক্ত হয়ে থাকে, এবং তার লেখকের সম্পর্কে প্রশ্ন ও বিভিন্ন ধর্মীয় মতবাদ আছে।
?ত্রিপিটক কার লেখা?
/div>
ত্রিপিটক বৌদ্ধ ধর্মের প্রধান ধর্মীয় গ্রন্থ হিসেবে পরিচিত, এবং এটি বৌদ্ধ ধর্মের শ্রদ্ধান্ত এবং তাত্ত্বিক প্রদানের মৌলিক উৎস হয়ে থাকে। ত্রিপিটক তিনটি পার্টে বিভক্ত হয়ে থাকে:

সুত্তান্ত: এই অংশে বুদ্ধের জীবনকে সংক্ষেপে বর্ণনা করা হয় এবং বৌদ্ধ ধর্মের নীতি, শিক্ষা, ও উপদেশ প্রদান করা হয়।

বিনয়পিতক: এই অংশে বৌদ্ধ ধর্মের আচরণ, উপস্থাপনা, ও রুদ্ধি-নৈমিত্তিক নির্দেশনা দেওয়া হয়।

অবদানপিতক: এই অংশে বৌদ্ধ ধর্মের গভীর তাত্ত্বিক এবং দার্শনিক প্রধান্য রয়েছে, এবং বিভিন্ন তাত্ত্বিক বিষয়ে আলোচনা করা হয়।

ত্রিপিটক ত্রিভুমি বৌদ্ধ ধর্মের প্রধান গ্রন্থ হিসেবে পরিচিত, এবং এটি বৌদ্ধ সাধুদের জীবনে মহৎ গুরুদের শিক্ষানুসারে রুপান্তরিত হয়ে থাকে। ত্রিপিটক বৌদ্ধ ধর্মের গুরুদের ও শিক্ষানুসারের বাণী এবং দর্শন ব্যবহার করে মানুষকে জীবনে সঠিক পথে পয়েন্ত নেয়ার চেষ্টা করে। ত্রিপিটক প্রাচীন সময়ে মৌলিকভাবে মুদ্রিত হয়নি, বরং বৌদ্ধ সাধুদের সাপ্তাহিক সম্মেলনগুলিতে মুনি বা সাধুদের স্মরণ ও উপদেশ অনুসরণ করে লিখা হয়েছে।বেদ কার লেখা ও জিন্দাবাদ কার ?লেখা??

বেদ এবং জিন্দাবাদ দুটি আলাদা আলাদা ধর্মীয় প্রকৃতির গ্রন্থ সম্পর্কে আমি তাদের লেখকের সম্পর্কে স্পষ্ট জানতে পারি:

বেদ: বেদ হলো হিন্দু ধর্মের প্রধান পাঠ্যপুস্তি, যা বৈদিক সংস্কৃতিতে লেখা হয়েছে। বেদের লেখকের সম্পর্কে বৈদিক গ্রন্থগুলির স্বাধীন লেখক নেই, কারণ এগুলি প্রাচীন সময়ে সাহিত্যিক ও ধার্মিক পরম্পরাগত শিক্ষার অংশ হিসেবে বজ্ঞান হয়ে থাকে। বেদ চারটি প্রধান ভাগে বিভক্ত হয়েছে - রিগবেদ, সামবেদ, যজুর্বেদ, ও অথর্ববেদ।
জিন্দাবাদ: জিন্দাবাদ একটি সিখ গ্রন্থ, যা সিখ ধর্মের প্রধান পাঠ্যপুস্তি হিসেবে পরিচিত। জিন্দাবাদের লেখক গুরু আরজুন দেব হিসেবে পরিচিত, এবং এটি সিখ ধর্মের মহৎ গুরু গুরু নানক দেব ও উপরের গুরুদের শিক্ষানুসারে রুপান্তরিত হয়েছে। জিন্দাবাদ সিখ ধর্মের ধার্মিক উপদেশ এবং তাত্ত্বিক বিষয়ে বলে এবং তাত্ত্বিক আলোচনা করে।

মনে রাখা গুরুজনের গ্রন্থ সিখ ধর্মের ধার্মিক শিক্ষা এবং আদর্শের অংশ হিসেবে মর্যাদা প্রাপ্ত করে থাকে, তাই জিন্দাবাদের লেখক হিসেবে গুরু আরজুন দেব উল্লেখ করা হয়।

রামায়ণ ও মহাভারত কার লেখা?

"রামায়ণ" ও "মহাভারত" দুটি মহাকাব্য দুটি প্রাচীন ভারতীয় এপিক কাব্য গ্রন্থ।

রামায়ণ: "রামায়ণ" একটি প্রাচীন ভারতীয় কাব্য গ্রন্থ, যা ভাল্লভ কাব্য অথবা বাল্মীকি রামায়ণ হিসেবেও পরিচিত। এই গ্রন্থটির লেখক মুনি বাল্মীকি, যার বিদ্যানুসারে রামায়ণের গথা ও কাহিনি লেখা হয়েছে। "রামায়ণ" মূলত প্রিয় রামের জীবন কাহিনী নিয়ে গঠিত একটি মহাকাব্য, যেখানে ধর্ম, নীতি, ও পুরুষার্থের বিষয়ে আলোচনা করা হয়।

মহাভারত: "মহাভারত" বিশ্বকাব্য এবং এটি ভারতীয় গ্রন্থ সাহিত্যের একটি অসীম ও গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এই গ্রন্থের লেখক ভেদব্যাস, যার আসল নাম কৃষ্ণদ্বাইপায়ন থেকে বদলে গিয়েছে। "মহাভারত" একটি বৃহত্তর গ্রন্থ, যেখানে ধর্ম, নীতি, যুদ্ধ, ও মানব জীবনের বিভিন্ন দিক নিয়ে আলোচনা করা হয়, এবং তাত্ত্বিক বিষয়ে আলোচনা করা হয়। "ভগবদ গীতা," যা "মহাভারত" এর একটি ছোট অধ্যায়, এই গ্রন্থের অংশ হিসেবে বেশ প্রসিদ্ধ।

দুটি এই মহাকাব্য গ্রন্থগুলি ভারতীয় সাহিত্যে গুরুত্বপূর্ণ স্থান ধারণ করে এবং ভারতীয় সংস্কৃতি ও ধর্মের গঠনে মৌলিক ভূমিকা পালন করে।

পুরান কার লেখা?
"পুরাণ" একটি বৃহত্তর ভারতীয় গ্রন্থ সাহিত্যের একটি বিশাল শ্রেণি, যা ভারতীয় সাংস্কৃতিক এবং ধর্মীয় দৃষ্টিকোণ নিয়ে আলোচনা করে। পুরাণের সূচনা এবং বিবরণ প্রতিটি পুরাণে বিভিন্নভাবে সংক্ষেপ করা যায়, এবং তার লেখকের সম্পর্কে প্রাচীন পুরাণ গ্রন্থগুলিতে অধিকাংশ স্পষ্ট নেই।




পুরাণের কাহিনী এবং গথা বিভিন্ন ধার্মিক এবং ধার্মিক বিষয়ে আলোচনা করে, এবং তা ভারতীয় ধর্ম, দর্শন, কাব্য, চিত্রকলা, সংগীত, ও ইতিহাস সম্পর্কে মৌলিক জ্ঞান নিয়ে আলোচনা করে। পুরাণের মধ্যে সময়ের পাল্য দক্ষিণ এশিয়ার বিভিন্ন ধর্ম এবং শৃঙ্গারিক কাহিনীর সংকেত থাকে। প্রধানভাবে পুরাণ বৌদ্ধিক ও ধর্মিক শিক্ষা প্রদানের জন্য ব্যবহৃত হয়, এবং এগুলি ভারতীয় ধর্মের মৌলিক পাঠ্য পুস্তি হিসেবে গণ্য হয়।

পুরাণের একটি প্রাচীন এবং প্রসিদ্ধ উদাহরণ হলো "ভাগবত পুরাণ," যেটি বিষয়ে কৃষ্ণের জীবন কাহিনী ও ব্যাপারিক ধার্মিক দর্শন নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করে।










ত্রিপিটক কার লেখা?

ত্রিপিটক, বৌদ্ধ ধর্মের প্রধান ধর্মীয় গ্রন্থ, বুদ্ধ শাসক গৌতম বুদ্ধের শিক্ষানুসারে লেখা এবং সংরক্ষিত হয়েছে। ত্রিপিটকে পালি ভাষায় "তিনটি বার্গ" অর্থাৎ "তিনটি শ্রব্দ" বোঝানো হয়, এই শ্রব্দগুলি হলো:

সুত্তান্ত পিটক (Sutta Pitaka): এই পিটকে বুদ্ধের উপদেশ এবং তার শিক্ষাসম্পর্কিত সকল গথা এবং উপদেশের সংকলন রয়েছে।




বিনয় পিটক (Vinaya Pitaka): এই পিটকে বৌদ্ধ মহাসঙ্ঘের নিয়ম, নীতি, এবং বিশেষ শিক্ষানুসারে নির্ধারণ করা সব ব্যবস্থা এবং ব্রাহ্মণ সাধুদের উপদেশের নির্দেশনা রয়েছে।

অবদান পিটক (Abhidhamma Pitaka): এই পিটকে বৌদ্ধ তাত্ত্বিক তত্ত্ব এবং বিচারনা সম্পর্কিত বিস্তারিত বিশ্লেষণ এবং ব্যাখ্যা রয়েছে, এবং এটি বৌদ্ধ দর্শনের অধ্যাত্মিক প্রতিষ্ঠান নির্মাণে সাহায্য করে।



xxxx
ত্রিপিটক মূলত বুদ্ধ এবং তার শিষ্যগণের উপদেশ এবং ধর্মীয় নির্দেশনা নিয়ে গঠিত একটি মহাকাব্য গ্রন্থ,যাবৌদ্ধধর্মের প্রধান পাঠ্যপুস্তি হিসেবে ব্যবহহine







কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

Digital guideline, How to use the internet, to make millions of Dollars every month If you have a smartphone or laptop ,you can easily earn lakhs of rupees per month adopting these routes like
"Digital marketing ,freelancing, outsourcing , Articaldg, Blogging, Fiverr network, Facebook marketing, Affiliate marketing .if you like then Click to go for details and more information available here.

Comments system

বৈশিষ্ট্যযুক্ত পোস্ট

Education Budget vs Employment

Education to Employment Policy পশ্চিমবঙ্গের শিক্ষা ব্যবস্থা ভারতবর্ষের মধ্যে পশ্চিমবঙ্গ একটা পিছিয়ে পড়া রাজ্য এ রাজ্যে ...

Popular Posts