how to change nation

I have written A famous bangla poem  how to change nation.is bangla 

নাকি জামানা বদলেছে

আজও কিশোর কন্ঠে গাণ শেখে নতুন প্রজন্ম ।

আজও ধুতি পরা লোকটা দেবতার গান গায় হরে রামো রামো। রবীন্দ্রনাথের কবিতা দিয়েই পড়া ঘরের শুরু 

আজও বলে না কেউ বিদ্যালয় স্যার  বলে বলেনা গুরু।

কারন  উর্ত্তীন্ন করতে চাই সমাজকে 

আজও সূর্য পূর্ব দিকে ওঠে

 এখনো গ্রামে ঘোড়া গাড়ি নিয়ে ছুটে।

 আজও তারা গুলো সেই আকাশে উজ্জ্বল হয়ে ওঠে 

আজও মুসলিম চাঁদ দেখে ঈদ পড়ে।

 চন্দ্র মাসের হিসেবে হিন্দু এখনো পূজা করে 

আজও ধর্ম তেমনি রয়েছে।  to change nation.is bangla 

Real story একটি প্রবন্ধ (বাস্তব)

                          Real story very real I wish you read and share this story                  বাস্তব

সাহিত্য মানুষকে নিয়ে চলেছে অজানা এক  দিগন্তে । কখনোই বলতে চাইবোনা কোকিলের ডাকে মন হারানোর  কথা। বলবো না  স্নিগ্ধ বিকেলে মৃদু বাতাসে মন মাতানোর  কথা। বলতে চাইব চরম বাস্তব।

সেদিন 27 শে পৌষ  সন্ধ্যে ছয়টার  সময় কলকাতা টু ডোমকল্ বাস  সাত ঘণ্টার ব্যবধানে গ্রামের  বাসস্ট্যান্ডে নামলাম । গ্রামের  নাম চন্দনপুর তখন  ঘড়িতে ঠিক  একটা বাজে। কেমন  যেন একটা হালকা কান্নার  সুর মোবাইলে অনেক  রকম শুরে গান শুনতে শুনতে যাত্রা শেষ  করলাম  । এ আবার  কেমন শুর এই অর্ধেক রাত্রে একাকী বাসস্ট্যান্ডে দোকানপাট বন্ধ গায়ে কাটা দিয়ে উঠলো ‌। এ আবার  কেমন মৃদু মৃদু কান্নার আওয়াজ। হঠাৎ  চোখে পড়ল  একটি মেয়ে বয়স  ত্রিশ  বত্রিশ  হবে। আস্তে আস্তে কাছে গেলাম ভয় একটু হচ্ছিল  তার শাড়ির অর্ধেকটাই মাটিতে লুটিয়ে পড়ে আছে আর  মাথার চুল গুলো মনে হয়  বছর চারেক চিরুনির মুখ  দেখেনি গায়ে কালচে কালচে দাগ । আতপ চালের মতো ফর্সা দেহে অন্ধকারেও স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছে। জিজ্ঞেস করলাম কে তুমি? কণ্ঠস্বর শুনে বলে উঠলো সেলিম ভাই, বলেই পায়ে লুটিয়ে পড়ল !একি করছো? ব্যাপারটা খুলে বল মোবাইলের লাইট টা দিয়ে তারমানে জ্বালিয়ে তার বাহু দুটি ধরে তুলে দেখি একি এতো আম্বিকা এত অজ্ঞান ,পাশের পাশের ব্রাহ্মণপাড়ায় বাড়ি । আমরা তো একসঙ্গে স্কুলে পড়তাম। ব্যাগের  ভেতর বোতলে জল আছে। অম্বিকার মুখে জল ছিটিয়ে দিতে আবার জ্ঞান ফিরে পেল জিজ্ঞেস করলাম তুমি এখানে এ অবস্থায় কেন? সে বলল আমার আট বছর হলো বিয়ে হয়েছে। আমি বললাম আরে বিয়ে তো প্রত্যেকেরই হয় কিন্তু এ অবস্থায় কেন? অম্বিকা বলল এ 8 বছরে কোন সন্তান হয়নি বলে তাই। সেলিম অর্থাৎ আমি বললাম আরে সন্তান তো উপরওয়ালার দান তাই বলে এইভাবে। অম্বিকা বলে উঠলো সেলিম ভাই ঐসব বাদ দাও ভগবানের লিখন তুমি কি বদলাতে পারবে বল। সেলিম আল্লাহ ভগবান সব এক ঈশ্বর একজন এব্যাপারে তোমাকে আঘাত করা মানে কি নাকে আঘাত করা এদের কি জ্ঞান বুদ্ধি হবে না। অম্বিকা কি তার পিতামহের বাড়ি পৌঁছে দিলাম। অম্বিকার বাবা খুব দরিদ্র নাম উদয় চক্রবর্তী মায়ের নাম নিবেদিতা চক্রবর্তী সেলিম পরে খোঁজ নিয়ে জানতে পারল অম্বিকা কে তার শাশুড়ি জয়া তাকে কাজ বিষ অর্থাৎ ইঁদুর মারা বিষ ভাতের সঙ্গে মিশে খাইয়ে দিয়েছিলো ।এক বছর পর অম্বিকা মারা যায়। একই রকম একই রকম চাপা শুর সেলিমের কানে গু৺জে কেউ শুনতে পায়না। কিন্তু ঘরে ঘরে বইছে বাতাস এই কান্না এই শুর কবে থামবে এই শুর এই বাতাস কবে ?
কবে?
কবে ?কবে ? কবে?
ইতি মোঃ আসাদুল ইসলাম

একটি সুন্দর জীবনমুখি প্রবন্ধ গল্প

 একটি সুন্দর জীবনমুখি প্রবন্ধ গল্প পতীকের ছেলেবেলা লেখক তার নিজের জীবনকে উপলব্ধি করে এই প্রবন্ধটি লিখেছেন । প্রবন্ধটি অবশ্যই আপনাদের কাছে ভালো লাগবে । এই প্রবন্ধের প্রতীক লেখক নিজেই এবং ব্লগার নিজেই গল্পটি অবশ্যই পড়বেন

একদিন বিকেল বেলা সূর্য পশ্চিম আকাশে হেলে পড়েছে ।ঠিক এমন সময় একটা খাতার পৃষ্ঠা হালকা বাতাসে ঘুরতে ঘুরতে আমার পায়ের কাছে এসে থেমে গেল । বড় বড় অক্ষরে লেখা একটি শব্দ শৈশব । আমার মনে ভীষণভাবে নাড়া দিয়ে উঠলো দেখি কি লেখা আছে    একটি সুন্দর জীবনমুখি প্রবন্ধ  । 

তখন তেমন বুদ্ধি হয়নি আমার, মা পৃথিবী ছেড়ে বিদায় নিয়েছেন, আর শুরু হলো আমার ভয়াবহ দিন। আমরা ছয় ভাই বোন 4 ভাই 2 বোন । দিদিরা বড় কাজেই তাদের বিয়ে হয়ে রীতিমতো সংসার হয়ে গেছে । বড় দাদা উদয় এক বছর বাদে বিয়ে করে সংসার করল । আর মেজদা বিমল ড্রাইভারি শেখার উদ্দেশ্যে ট্রাকের হেলপারি আরম্ভ করলো।

 এসময় আমার বয়স 9 -10 এর ভেতর হবে গ্রামের প্রাইমারি স্কুলে পড়া শেষ হলো ।হাই স্কুলে ভর্তি হয়, এদিকে বাবা দ্বিতীয় বিয়ে করেছেন ,যতদিন না তাদের ছেলে মেয়ে হয়েছিল, ততদিন বেশ ভালোবাসতেন যেই ভাই বোন হয়েছে -অমনি শুরু হয়ে গেল দুর্দশার দিন । এতে আমার ভাই বোনদের দোষ দেব না কারণ সবকিছু তাঁর ইচ্ছা জিনি সবকিছুর মালিক।

 এত কষ্ট পেয়েছি যে কষ্টের দিনগুসোর কথা লেখা সময় চোখের জল কোনমতেই থামাতে পারলাম না। হাত দটো থর থর করে কাঁপতে আছে অঝরে চোখের জল অঝরে ঝরে চলেছে ,গায়ের লোমগুলো কাঁটা দিয়ে উঠেছে । 

যখন আট বছর বয়স, তখন মাঠে যেতাম গম কুড়াতে যখন চাষিরা জমি থেকে পাকা গমের শীষ গুলো কেটে নিত, তোলা ঝাঁপি করতে গিয়ে কিছু কিছু গমের শীষ এড়িয়ে থাকতো । ওই গুলি কুড়িয়ে কুড়িয়ে রাখতাম যেদিন অনেকগুলো হত লাঠি দিয়ে পিটিয়ে গমের বীজ গুলো বার করতাম ।এমনি করে বাচপাট রাইশষ্য এসব কুড়িয়ে কুড়িয়ে বিক্রি করতাম আর যে টাকা গুলো পেতাম আমার বড় মায়ের হাতে জমা রাখতাম।

আর যখন প্রয়োজন হত ,খাতা পেন কেনার জন্য তখন চেয়ে নিতাম । তখন অনেকেই একসঙ্গে স্কুলে পড়তাম যখন অন্যান্য ছেলেরা আইসক্রিম, জালমুড়ি, চকলেট, কত কি খাচ্ছে আমি তখন ক্লাসে গিয়ে বই এর ভেতর মাথা গুঁজে দিয়ে পড়তেই থাকতাম। পড়াশোনায় মন্দ ছিলাম না ক্লাস ওয়ান থেকে ক্লাস ফোর পর্যন্ত ফার্স্ট বয় ছিলাম চার থেকে বেরিয়ে হাইস্কুলে ভর্তি হয়েছি সেও 80 টাকা ভর্তি ফি কোন কষ্টে যোগান দিয়েছি তা উপরওয়ালা তিনি ভালো জানেন যাই হোক ক্লাস ফাইব থেকে ক্লাস 6 এ সেকেন্ড হয়েছি ।এদিকে বাড়িতে আমার সেই সৎ মা সৎ মা হলেও সে-ও তো মা কিন্তু এত দুর্দশা করেছে যে সে আর কি বলব স্কুল যাবার সময় উনুনে ভাত বসাতেন আর আর স্কুল থেকে ফেরার পর দেখতাম ভাত ফুরিয়ে গেছে ।প্রথম প্রথম খুব কান্না পেতো। ধীরে ধীরে এসব সহ্য হয়ে গেল।

 কি করতাম কান্না শোনার মত তো আর কেউ নেই। গর্ভধারিনী মা যে নেই, কে বলবে খেয়ে নে খাবি আয় খুব মনে পরতো মায়ের কথা । খিদের দাপটে যখন সহ্য করতে না পারতাম পাড়া-প্রতিবেশী চাচি খালার কাছে যেতাম । ভিখারির মত চায়তাম চাচি চারটে ভাত দাও না সারাদিন কিচ্ছু খাইনি ,এমনি করে কতদিন গেছে। খাওয়া নিয়ে আমার বড় দাদা আমার প্রতি মায়া করে বাবাকে কিছু বলতে গিয়ে দাদাকেও শুনিয়ে দিল "তোর ভাই তুই নিয়ে যা" কারো কাছে গেলাম না । শুনে ছিলাম মাদ্রাসায় ফ্রী পড়াশোনা ও থাকা-খাওয়া পাওয়া যাযায়।তাই একাই মাদ্রাসায় ভর্তি হলাম কিন্তু বিনা খরচে যে ডেড বডি ও পোড়ানো যায় না *

তাই আর পড়াশোনা হল না ।শুরু করলাম হেল্পরি করতে কলকাতায় গিয়ে একটি গুল ফ্যাক্টরি তে কাজ পেলাম ।প্রতিদিন 40 টাকা বেতন, সারাদিন খালি পেটে কাজ করে সন্ধ্যেবেলা টাকা নিয়ে চাল ডাল সবজি কিনে রান্না করে খেয়েছিলাম এতো সুখের তৃপ্তি সেদিন পেয়েছিলাম আনন্দে চোখের জল বাগ মানলোনা মনে হয় সমস্ত সাগরের জল চোখে লুকানো ছিল ।সমস্ত ছেলেবেলাটা এক ঝলকে সিনেমার পর্দার মতো চোখের সামনে ভাসছে পাতের ভাত পাতেই রইলো সেদিন পেট ভরে গেছে ।

এই তৃপ্তি বোঝাবো কেমনে 

আছিলাম কত সুখে ।

আসমান ছিড়ে খেয়ে নিতাম 

মিলতো যদি সেই ভুকে ।

না থাকার চেয়ে ছেঁড়া কাঁথা আছে 

শুয়ে আছি বড় সুখে 

তাই হাসি সুখে।।

Best Business Analytics Courses in USA India 2024

  

Best Business Analytics Courses in USA India 2024

Definition this faces is designed to develop your ability to yourself and gain skill necessary to build a sold foundation to growing your business
c
If you meet 300 people in a day in a particular place 280-290 may be no or negative but 10 to 20 must be positive .



Number 1. Follow 5 step


principal *the way of the conversation to judge the customer if he or she is no negative or positive.


Follow 5 step


(1)Introduction --SEE


S--smiling face.


E--Eye to eye contact.


E--excitement


Follow 5 step


( 2.)short story kiss but not kill. K--Keep


I--it .


S--short.and


S--simple. but not


K--keep


I--it


L--long.and


L--leanlthe


Follow 5 step


( 3 )presentation .


Handling the product to the customer and to grow the sense of ownership in to the customer mind.


Follow 5 step


(4) price


At first tell the market price then discount price.


Follow 5 step


( 5) close
Best Business Analytics Courses in USA

always positive close with positive approach.


Principal to grow our merchandiser skill .


(a) Indifferent attitude, No pressure tactice always personality deal.


(b). Indifferent , same but something difference from a sales man.


(c)Dress code.
(d) communication skill.
(e) system.
(1) Attitude .a mental reaction in a particular situation


(2 )Fear of loss take out the product out of the customer hand customer always losseing the deal.


(3 )sense of urgency


time is the money don't waste your time your day depend on law of average .shw your body language.


( 4.) great factor.




Ego, money, quantity,( close 4 sector s)


Number 3 pitch Circle


P--politeness


I--intelligence


T--take control


C--confidence


H--I have fun How to grow your business

Number 4. More the people you meet there are more chances to meet positive people.
Principal if you meet 300 people in a day in a particular place a many them 280_280 may be no nagative but 10-20must be positive.


APPLYING THIS LOW


*Working in the territory correctly.


*With the excitement.


*By applying the 8steps


*Not having any sells pressures.


*By affecting your parsonality apply present of mind.


yA5 impulse curve


1 introduction


2.short Story






3.presentation


4.price


5.close


impulse


How to grow your business



I can motivate people by using lots of smile and excitement




Number 6 Rehash
Principal. After closing the first deal then apply the second deal.






1. Introduction of the second deal after the first deal.


2. To double you have to follow .


3. Take the money e of the fast on then go for another one.


4. Need not go for introduction for the second one go straight to presentation.




5. You have to stress on the deal alway.
Number 7
Principal. The way of the success in our life.
1. Have a great attitude.
a. Always be have like a manager.
b. Talk to the person according to their level.
c. Always believe in yourself and your system.
d. Always have a positive attitude for everything.
e. Show your genuine interest in your work and in the people.


2 be on time . time is money don't waste your time.


a .try to tolk with the time do not let it go for there then you.


b.Be prepared mentally and physically .


3(.a).always be ready for everything.


(b) always be ready for the customer and prepared the dress for the next day .


(c).always the customer and work accordingly or give time accordingly .


4..work full8 hours in a day in a particular place and use your time as much as you can .


(5) (a)..working your territory territory properly and correctly talk to each and every territory people.


(b). your territory are the people.


(c).till you do not work in a territory if is virgin


6.protect your attitude .
(a).Evry negative you should talk it in a positive way.


(b).without facing the negative you cannot become a manager .


(c).enjoy with the negative customer.


(d). Do not care about the customer as a whole .


(e).always belive on the law of average.


(f). whenever you feel demoted have a tea or whatever you think that will make your fresh .


7.You know why are you here and what are you doing.


(a).always keep in your mind why are you here for .?


(b).Don't think that if you can sale you do not become a manager. (c)wherever you go wrong think about this step .


8.(a).take control


(b)self control


(c).merchandiser control


(d).money control.




Number 8 P.A.P.S.Theory


P--Personality


*The way of talking


*The way of walking


*The way of looking


*The way of dress


*The way of your work


A--attitude a mentel reaction in a particular situation.


A+t+t+i+t+u+d+e--100%-----1+20+20+9+20+21+4+5=100%


*The way of your think


*The way of your behaviour


*The way of you keep your petionce


P--performance


*The way of you work for your ambitions.


*The way you keep up your determination.


*The way you put your affort.


*Consistency


*Excitement


*Self development


*Intelgency


S--sinceority


*You must be sincere in your business


*Honesty,


*Involvement


*sence of ownership


Number 9 Customer analysis


best business analytics courses in india 2021


No customer


Identifying by self presentation his or her expression will be opposite of mind.


(a)We give


*minimum time


* positive close


*good relations


(b)We get


Develop our personality self development and devolop our management.


Negative customer


Identifying by product presentation price and close his or her expression will be opposite of mind.


(a)We give


*minimum time.


*Positive close


*To make good relations .


Positive customer


Identifying by complete spich his or her expression will be similar of mind


We give


*average time


*Rehash


*Smart personality


*Good relations


We get


*Money * confidence * exci

Story Of The Years 2022 Home

Story  Of The Years 2022 

the book is very necessary for all the people of all religion. in present day India.

 there is no room the doubt. book contents Hindu and Muslim religion is quite evident. it pays special attention to the current situation .

I appeal all reader read and share every people this content.

 remember that Story  Of The Years 2022 Home needless to say country is independent. but we have kept the English language by imitating the English .it has become oure only English pursuit of the life. that is way poeter say

Got the freedom

 got the flag

 got a flying stick.

 did not get it just

 by being Bengali 

the key peace. 

In particular the Islamic process has been advancing towards. spirituality science about 1400 years ago. and the traditional religion is quite evident towards. And The Spiritual side of the hindu in Hindustan .the role of the low the guide of almost all the journey of the world story of the Year rule to rule

Story  of the years

  

Even thought other countries are ahead of our country. they are not at peace .in the Western countries. they are not at peace. we always see war, drugs ,suicide, this kind of news heard. almost every days .our country is a major agricultural country. 

Yet human consumption is much more than the mechanical used in this

 country. people are needed to define the country. people are needed to cultivate. labour is needed to build houses, Mills, And factories. Building Bridge requires people to maintain them people.

 Story Of The Years 2022  everywhere employer Government employees have been doing this all the time people work for people .even if the instrument Satisfies some of the human needs only human beings do what human being do.

Maintenance when people are depleted. thought family planning .there will be a lack of Management. I ask you ,if you have a son or a daughter would you like your son to work at a farmer labor. or would you like your daughter enlist in the army.? Every parent wants their children to be well education and get a good job. the educated society will be in extreme danger the way.  future is destroyed under the pretext of family planning.

 It is very shameful .we should think a little about how great a it is to destroy the mother Nation in the way. According to the laws of nature birth and death of living being are Being controlled .

there is no human had in  it .similarly birth control is out of the question.

 accordingly to God's law birth and death and population control from beginning to creation . man has no hand in it. man cannot do this things means.

 Amplifier in the Gods what which is never possible .No one can .No one will be able the sun rise. The moon would rise. No one will be able to control .the storm with great speed no one can control birth people think it is using intervene. what is not possible is not possible just human emigration 

special note

  storm with great speed.  No one can control birth.  People think it is easy to intervene.  What is not possible is not possible. These are just human imagination. Track special note dog and cat live for 8 to 10 years and  in her life  20 ro 30 cub dog and cat are never Feeling by them .it is under the control of Allah on matter who is space of the  man has no right to it. 

No matter what believe you belongs .to Muslim, Hindu, Christian ,artificial birth control is  against the religion and against the  principles .you will be Severely punished hereafter.

Click here to read more article

 the best creators of all life are human being, so blocked for human being, will improve how and where the haqany Alim ,Hafiz, Darshanice, biggyanice, I want to try to improve my country. we are trying our best on the other hand .the person who and whore can improve his teeth is the parson

 his teeth is the person who has stopped coming. If there is no master of the house, who will build the house, who will control it, foolish people will understand Bengali straight away.  Cities will be built where there are more people.  Where people will be more.  The port will be built there.  There will be mills.  There will be imports, there will be exports, there will be more jobs, more people will need that.  Why do those who live in rural Bengal rush to the city for work.  Why doesn't work work all year round in the village ?.  This question has been asked by a birth control company. Why is it that where there are two people, four people, 100 people, 200 people, there is no food for everyone.  (I will post the ‏story of next)

FAQ

Number 1...what  remember that it is right?

Number 2... Are you believe everything created by God?

Number 3... Comment me and share this article

24 Best earning Services Online

 

24 Best earning Services Online Fiverr

is the world's largest market for digital services. If you have a skill or talent , you can share it with our buyer grups
, and earn money . Whether you're a programmer, content wreten,graphic designer translator , Fiber waiting for you. You can sale on Fiverr earn money online without investment for students

Best earning Services Online

Create a gig ,share your experience based on the buyer. Make

our digital earn for fiverr
Your gig is the service you sell on fiber please. Creating your gig and achieve opportunity to your talents and provide buyers with all the information they find to help you make business decisions.


Start Selling on Fiverr Create a best promotions


A well-known online marketplace called Fiverr links customers and clients with independent contractors that provide a range of services. The following phases can be used to breakdown the Fiverr work process:


Create a profile that highlights your abilities, knowledge, and portfolio before you can begin working on Fiverr. To draw potential clients, your profile should be comprehensive and polished.




Making gigs: On Fiverr

, a gig is a service that you provide. Whatever ability or service you have to offer, including writing, graphic design, programming, video editing, etc., can be turned into a gig. For each engagement, you decide the cost and delivery date.


You must market your gigs after you create them in order to draw potential customers.clients. Fiverr offers tools like social media promotion, paid advertising, and email marketing to assist you in marketing your gigs.


Getting orders: A customer will place an order for your gig when they are interested in your service. You'll be alerted and given the chance to review the order before accepting it.


Delivering work: After accepting an order, you must complete it in the allotted amount of time. Via Fiverr's messaging platform, you may engage with the customer to make sure you comprehend their needs and are able to meet them with your job.


Revisions: The client has the right to ask for changes if they are unhappy with the final product. You should be prepared to make changes until the client is happys will aid in your reputation-building on Fiverr.


Receiving payment: The client will release the payment to you after they are satisfied with the work you have done. You will get a portion of the total money paid because Fiverr keeps a commission on each transaction.


Developing your reputation is essential to gaining more clients and establishing a lucrative freelance career on Fiverr. By producing top-notch work, communicating clearly with clients, and receiving favourable comments and reviews, you can enhance your reputation.


Ultimately, Fiverr provides a platform for independent contractors to market their services and establish a lucrative career. You may construct a prosperous Fiverr profile, draw customers, and provide top-notch work that will help you advance your career by adhering to the aforementioned procedures.increase your freelance business's reputation. Click to go


that will engage buyers and experience based on the buyer's real-time activity . Create customized Read more click here
FAQ
1. Are you created a fiverr account?
2. Is it help you this article?
3. Comment yes or no

love stories pdf

শুভকামনা করে আরশাদ কলম ধরে হাতে

 ভালো থেকো সুখে থেকো দোয়া করি দিনে রাতে -

 এখন সময় কালে।

 এখন সময় কালের যাহা চলে শোনেন মোনদিয়া।

দুজন প্রেমিক প্রেমিকার কথা লিখিলাম ভাবিয়া - তাদের প্রেমের কথা ।

তাদের প্রেমের কথা সুতোয় গাঁথা যেন ফুলের মালা।

 দুজন দুজনে যেনো মজনু এবং লায়লা -লিখি নাম ঠিকানা।

 নাম ঠিকানা প্রেম দিবানা মজনু ছোট  হয়

 মুর্শিদাবাদ জেলায় একটা দৌলতাবাদ থানা রয় -সেথায় তাহার বাড়ি। 

সেথায় তাহার বাড়ি দিল পারে রুজি-রোজগারেতে

বেসরকারি কোম্পানির চাকরি থাকেন বিদেশেতে -লাইলির নামটি শোনেন ।

লাইলির নামটি শোনেন মামুন বলেন তাহার বাবা মায়ের। জেলা মালদা থানা মালদা ফর্সা হাতে গায় - পরে জানা গেল।

 পরে জানা গেল দেখতে ভাল একমাত্র কন্যা ধনীর দুলালী কন্যা যেন খুশির বন্যা - টাইটেল চক্রবর্তী ।

টাইটেল চক্রবর্তী যেন মূর্তি করি  কি বর্ণনা

 এবারে লিখিতেছি তাদের প্রেমেরি ঘটনা- শোনেন মনো দিয়া।

 

শোনেন মনো দিয়া বিদেশ গিয়া ছোটোন বিষ্ণুপুরের রয়। তাদের মধ্যে প্যায়ার মহব্বত ফনে ফনে হয় -কাউকে কেউ দেখেনি ।

কাউকে কেউ দেখেনি ছোটন ও মামনি কেমনে প্রেম করে? মামুন কর্মখালি পেপারেতে ছোটনের নম্বর পরে -মামুন ফোন করিল ।

মামুন ফোন করিল বলে হ্যালো কিবা কর্ম আছে 

ছোটন বলে মার্কেটিং এর কর্ম রহিয়াছে- আমার অ্যাড্রেস লিখেন ।

আমার এড্রেস লিখেন মনে রাখেন জেলা বাঁকুড়া হয় 

বিষ্ণুপুর শহরে অফিস কলেজ রোডে রয় -সঙ্গে নিয়ে আসবেন।

সঙ্গে নিয়ে আসবেন ছবিসহ আপনার বায়োডাটা

 সম ও শুক্রের মধ্যে আসবেন নইলে যাবেন ছাটা-বলে ফোন রাখিলো ।

ছোটন ফোন রাখিলো কিছু পরে ফোনে আবার জিজ্ঞাসিল বিরক্ত না হয়ে ছোটন আবার বলে দিল- আবার ফোন করিল।

 আবার ফোন করিল জিজ্ঞাসিল নামটি আপনার কি গো

 বন্ধু যদি করেন মরে আপ্নারে মনে রাখিবো -ছোটন বিরক্ত হয়।

 ছোটন বিরক্ত হয় তাহারে কয় আপনি কেমন মহিলা 

না জানিয়া না শুনিয়া বন্ধুর অফার দিলা -আপনি ফোনটি রাখেন ।

আপনি ফোনটি রাখেন মনে রাখেন আমার কিছু কথা 

গরিবের ছেলে আমি থাক সব বন্ধুর কথা -তখন মামুন বলে।

 তখন মামুন বলে এই না কালে কেউ সত্য বলে নাই 

আবার ফোনে মেয়ের গলা পেলে কোলির ছেলে ধন্য হয়- কিন্তু আপনি কেমন। 

কিন্তু আপনি কেমন ফোনে এমন আমি নিজেই কথা বলি তবুও না বন্ধু হবেন আমি যেন চোখের বালি- তখন ছোট কহে।

 তখন ছোটন কহে খুব হয়েছে সোনো দিয়া মন 

তোমায় বন্ধু করতে পারি যদি বল গো এখন -কেন আমায় চাইছো ।

কেন আমায় চাইছো ভালো আছো তুমি দুলালীনি।

 অনেক দূরে বাড়ি তোমার চোখেও দেখিনি -মামুন উত্তর দেয়। 

মামুন উত্তর দেয় শোনো তবে কেন তোমায় চাই 

সত্য কথা বলে ছোটন মনে জায়গা পাই -আরো বলি শোনো।

 আরো বলি শোনো কথা যেন তোমার মধুময়।

সেই মধুময় কথা শুনে আমি উতলা যে হই -তাই মামুন বলেন।

 তাই মামুন বলে কথা সুন্দর হলে দেখতেও ভালো হবে

 ভাগ্যে যা আছে তাহা পরে দেখা যাবে -শুনে ছোটন বলে ।

শুনে ছোটন বলে শুধু বন্ধু বলে এতই বলে দিলে 

ভালোবাসি না বলেও মনটা কেড়ে নিলে- আমি কি বলিব ।

আমি কি বলিব প্রেম করিব বন্ধু তোমায় বলি 

তোমার প্রেমের বাগানেতে আমি হইলাম মালি- মামুন খুশি হয়লো।

 মামুন  হইল ছোটনে কইলো কবে দেখা হবে 

সেই আশাতে থাকবো আমি মনে মনে ভেবে -ছোটন বলে শোনো। 

ছোটন বলে শোনা আমার কিছু কথা

 আমায় যদি দ্যাখো তুমি মনে পাবে ব্যথা -আমি দেখতে কালো। 

আমি দেখতে কালো কথা ভালো কিছুই আমার নাই 

তুমি এখন ভেবে দ্যাখো করবে কি তাহাই- মামুন বলে তখন।

 মামুন বলে তখন আমি এখন কিছুই ভাবি না

 মন চিনিয়া মন দিয়েছি তাতে কিছু আসবে যাবে না- তুমি আমায় বল।

 তুমি আমায় বলো বাসবে ভালো আমায় দেখলে 

ভালো যদি না বাসো ডুবে মরব খালে বিলে -আশায় দিন কেটে যায়।

 আশায় দিন কেটে যায় রাত্রি ভোর হয় আরশাদে লিখিলো একমাস দুই মাস করে দুই বছর কেটে গেল ছোটন দেখা করবে ।

ছোটন দেখা করবে এই না ভেবে মামনে জানাই

 বাসস্ট্যান্ডে দাঁড়িয়ে  থেকো আমি আসিব হেথায়- মামুন বড়ই খুশি ।

মামুন বড়ই খুশির এতই বেশি সামলাতে না পারে 

চোখেতে জল টলমল মায়ে পাশের ঘরে -সব শুনে নিল।

 সব শুনে নিল কথা গুলো কারে করতেছিস

 এমন কাণ্ড ঘটাস যদি খেয়ে নেব বিষ- ভাবে মনে মনে।

 ভাবে মনে মনে এতক্ষণে হয়তো বাসস্ট্যান্ডে এসে গেল 

তারে যদি না দেখতে পাই সব হবে এলো মেলো- ঠিক তাই ঘটিলো ।

ঠিক তাই গটিলো বলেই হ্যালো মামুন কোথায় আছো বাসস্ট্যান্ডে দাঁড়িয়ে আছি দেখা নাহি দিছো -মামুন বলে তারে।

 মামুন বলে তারে ঘরের বাইরে যেতে নাহি পারি 

সব শুনিয়া নিয়েছে মায়ে আমি অভাগা 1 নারী -এখন কি যে করি।

 এখন কি যে করি তড়িঘড়ি একটি নাম্বার লিখ সম্পর্কে বৌদি্র, তাহার সঙ্গে যাইবা তুমি হইও না অধীর সেগো সবি

জানে ।

সেগো সবি জানে আমায় মানে তাহার নন্দিনী 

এমনটি ঘটিবে আমি আগে তো বুঝিনি -বৌদি বাস স্ট্যান্ড এল।

 বৌদি বাস স্ট্যান্ড এল ফোন করিল দিল পরিচয় 

পরিচয় পাইয়া ছোটন বৌদির সঙ্গে যায় -সেই বৌদির বাড়ি।

 সেই বৌদির বাড়ি তড়িঘড়ি পৌছাইয়া গেল 

বৌদি তারে আদর যত্নে সেবাগো করিল -বৌদি ছোটনে কয়।

 বৌদি ছোটনে শোনো মোর ভাই তুমি দেখতে নাকি কালো 

এই কথাটি মামুন একদিন আমায় বলেছিল -ছোটন এসে বলে 

।ছোটন হেসে বলে শোনো তাহলে এই একটু মিথ্যা বলে বন্ধন তাহার সত্য কিনা দেখেছি ওই ছলে- ছোট প্রশ্ন করে।

 ছোট প্রশ্ন করে তোমার ঘরে আমার প্রিয়ার  ফটো কিগো আছে ,থাকলে আমায় দেখাও বৌদি মন উতলা হইতেছে -বৌদি ছোটনে কয় ।

বৌদি ছোটনে কয় শোনো মোর ভাই  আছে তাহার ছবি আনিয়া ছোট নে দিল সম্পর্কের ওই ভাবি -ছোটন ছবি দেখে।

ছোটন ছবি দেখে মনে আঁকে কত কিছু কথা 

চাঁদের মতো দেখতে মুখটি দেবে না তো ব্যথা- ফোনে জিজ্ঞেস করে ।

ফোনে জিজ্ঞেস করে মামুনেরে তুমি আসবে কি হেথায় 

অনেক কথা বলার আছে আমি বলিবো তোমায় -মামুন উত্তর দেয় ।

মামুন উত্তর  করে আমায় বাইরে যেতে নাহি দিছে

 কালকে দেখা করবো আজ থেকে যাও অফিসে (next post)

 

Bangla Kobita Lyrics 2023

It's a mots lifeline poem in bangla
at the moment. read with heard
You can understand what is damamar

দামামার হাট

এগিয়ে চলেছি আমি দামামার হাটে,
বাদ্য বাজান নিত্য সাজন
হরবোলা মোর গৃহ পরিজন ।
এগিয়ে চলেছি আমি দামামার হাঁটে,
না ছিলাম যদি পৃথিবী মাঝে
ছিলাম পবন প্রান্তে।
আসিয়া হয়েছি হরবোলার স্বামী
প্রাণে প্রাণে খুশি আনতে ।
এগিয়ে চলেছি আমি দামামার হাটে,
হাটের শেষে পথপ্রান্তে ধুঁকছে কত ছায়া
প্রাণের টানে ভাঙে গড়ে মন
এই কি আসল মায়া?
কেন চলেছি আমি দামামার হাটে ?
পসার পেতেছি লাভের কারণে
সারাদিন আছি বসে
লাভের আশা কেমনে করিব
লোকসান যায় পচন দোষে।
কেন বসে আছি এই দামামার হাটে?

A bangla poem it is very beautiful poem at a time please you read and share this poem written by MD asadul Islam

চিনবো কারে

আমাকে চিনবিরে ভাই
আমাকে চিনবিরে ভাই,
তোর দুঃখের সময়
আমি তোর বাপের ছেলে আপোন ভাই,
নাকি আমার বাবা তোর শোসুর হয়‌।
আমাকে চিনবিরে 
তোর দুঃখের সময়, 
মরার পরে মৃতের নামে দান সদকা
জীবিত কালে কেন যে হয় বিষ ফোটকা,
অর্থ বলে দম্ভ কতো?
ভাই ভাইকে চিনতে না চাই।
আমাকে চিনবিরে ভাই
তোর দুঃখের সময়।
মানুষ অমানুষ বিপদে চেনায়
কে যে আপোন চিনবিরে তাই,
আমাকে চিনবিরে ভাই
আমাকে চিনবিরে ভাই
তোর দুঃখের সময়।

ইতি=মোঃ আসাদুল ইসলাম 

আরো পড়তে ক্লিক করুন

স্বাধীন ভারত নিয়ে লেখা আমাদের ছোট্ট কবিতাটি অবশ্যই পড়বেন এবং লাইক কমেন্ট করবেন।

আমরা কি স্বাধীন

আপন করে যদি লিখে যায়,
স্বাধীন দেশের কথা ।
কাগজে কলমে ফাটল ধরবে ,
জাগবে জমানো ব্যথা ।
স্বাধীনতা পেয়েছি
পেয়েছি পতাকা
পেয়েছি উড়ানোর লাঠি।
পায়নি শুধু বাঙালি হয়েও ,
শান্তির চাবি কাঠি ।
পূর্বজগনে স্বাধীন করেছে
রক্তের বিনিময়ে ,
আগামী প্রজন্ম বাস করে যেন
স্বাধীন সবিনয়ে।
এই প্রজন্ম 15 বছর
বইয়ের বোঝা টানে ,
কষ্টের সাথে কোনোরকমে
ডিগ্রি র কাগজ আনে।
চাকরি জোটে না
ঘর পরিবার সামলাই কেমন করে ,
ঘর পরিবার ছেড়ে দিয়ে তাই
বিদেশ বিদেশ ঘুরে।
চাকরির নামে এত পরিমান
ঘুষের দাবি করে ,
এই কারণে গরিব গুলো 
রাস্তাঘাটে মরে ।
বুঝেশুনে আজ পাঠশালা গুলো
বেকারত্বের ঘাঁটি ,
কোয়ালিফিকেশন যতই থাকো
টাকা না থাকলে মাটি।
নেতা গুলো আজ চোরের বাবা ,
মন্ত্রী গুলো ভাই ।
উন্নয়নের টাকাগুলো কে
চেটে ছুটে সব খায়।
অপরদিকে দিল্লির রাজা
ধর্মের খেলা খেলে ।
রাজনীতির এই রসাতলে
আমার দেশটা গেল জ্লে্বে বা।
এই স্বাধীন দেশের স্বাধীন মানুষ
চিন্তা করে দেখো,
সবকিছুতেই কর এর বোঝা
মাথায় যেন রাখ।
তবুও স্বপ্ন দেখি কোন একদিন,
হয়তো স্বাধীন বুঝবো,
ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে রাজনেতাকে খুঁজবো।।
                             ইতি মোহাম্মদ আসাদুল ইসলাম

আরো পড়তে ক্লিক করুন
It is very important poem on labour and farmers life movement it is the best poem the poem name is
It is very important poem on labour and farmers life movement it is the best poem the poem name is they are worker they are farmer

They are workers, they are farmers

  বিদ্যা কালি বিদ্যা মাতা-
বিদ্যা মোদের সোনার চাঁদ ।
কলম শতবর্ষের বিবেক পূজারী
বিদ্যায় ঢেকেছে মোদের লাজ।
  শত শত গুণে গুণান্বিত
বিদ্যাকে করি প্রনাম ।
যুগ যুগ ধরে আলোর দিশা
দিয়ে যাচ্ছে অবিরাম।
নিত্য কালে বিদ্যা পেয়েছে
পিতৃ স্নেহের দার।
অকালে বৃদ্ধি মুরছে পরেছে
বন্ধ হয়েছে দেশ গরতে ব্যবহার।
অনুরোধ আমার শিক্ষিত সমাজে
বন্ধ কর এই প্রতিদান
ছেদিছো যে পাত খেয্বেছো ওই পাতে
কি করে রাখি তবো মান ।
দু পাতা পরেছো বলেইকি 
ওদের করতে হবে অপমান
জানি হয্বেছো বিদ্যাপতি
আধম তবো নওহো সতি 
অন্য যোগাই যারা তোমাদের
এসংসারে মারছো তাদের
চোরখির মতো ঘুরিয়ে চলেছো
দারায্ব যদি রুখে।
অন্যায় হোক হোক সুবিচার
ছুরি মারছো বুকে ।
ওরাই তোমাদের উচ্চ করেছে
ফির করেছে সম্মান
হতে পারে ওরা শিক্ষাহীনতা 
নির্বাবধ নয্ব বুদ্ধিমান ওরা শ্রমিক-কৃষক।

মাতৃভূমি

ও প্ৰিয়োসী তোমারি হিদয়ে

আমার বসতি ও প্ৰিয়োসী তোমারি কারনে

আজি ঐক্য আরোতি ।
মায়ার বাঁধনে দোলোনে সহনে 
কি সুরাজ এ ধীরাজ,
আপনি হই কি শখা বিশাখা রহো
ধরোনীতে বিরাজ ।
ভবোমাঝে মুই মরিচিকা সমো 
তবো দৈব বসতি মোর ঘরে,
বিভীদ ভবে তহো পরিহাস,
অসাড়,লাঞ্ছিত কেন করে ।
এ বুকে জেগে ওঠে,
অজানা কিবিদঘুটে,
গ্লানির ঢেউ ফেটে,
মুছেদেয় প্রোভাতের আলপোনা 
,নির্মল কল্পনা
জন্ম নিয়েছি তোমার ঘরে
ক্ষমা করো ক্রিপা করে
তুমি ধিরাজ করছো যারে
দেখি তারা সাথে'য় তরতরে ।
তাঁহাদের প্রিয়া পকেটের মনোটিয়া
এখানে খাঁচার বনো প্রিয়া
শুধু তোতা নাম নিয়া উড়িয়ে কেমনে ।
ও গো মোর জন্মো প্রিয়সী ভালবাসি
তাই বলি প্রিয়োসী ।
তোমার আঁচলে মুখ লুকায়ে
লুকাই আমরা মন উদাসী।
ও গো মোর জন্মো জননী
ধাত্রী ধারিনী তারিনী আমার মা
তোর সকল পুত্রের যাহা দিয়েছিস
একটু আমায় দিয়ে যা।।।।
                   ইতি: মোঃআসাদুল ইসলাম

পথিক

Best poem in Bangla this poem definition is life movement it is very difficult poem I if you like poem this poem has update nature of life

তুমিও পথিক আমিও পথিক
পথিক সারা বঙ্গদেশ।
অবান্তর শুধু বৃথা আকাঙ্ক্ষা
পথ হবেনা কখনো শেষ ।
ভূমিকা যখন টাকা কড়ি।
কেন করি গো দড়াদড়ি।
যোগ-বিয়োগের পথিক বিচার করি
শূন্য হল সর্বোপরি ।
এক পথে এলে আর এক পথে গেলে
কি বুঝলে শাই কোন শুরে।
  যতই হাট গগন পথে
পাহাড় কিংবা সমুদ্রে
পথের বিচার পরে করি
শুন্যকে আগে বিচারে ধরি ।
ধরায় আসিলে একাই যখন
সঙ্গে কেহ ছিল কি তখন।
শৈশব ছেড়ে যৌবন পেলে
আপন তোমার চতুর কুলে।
কর্ম কিছু যুটিয়ে নিলে
টাকাকড়ি কে ভূমিকা দিলে।
কিবা ছিলো তোমার কাছে
ভাবছো মিছেমিছে।
যৌবন যখন ছাড়িলো 
গগনেমেঘ ঠিক বিকেলে।
শূন্য থেকে নেমে এসে
আবার শুন্য সবার শেষে
গর্ভপথে ধরাই এলে
তুমি তো তখন অন্ধ ছিলে।
আবার শেষ পথেতে যাত্রা দিলে
ও শাই পথের তুমি কি দেখিলে ।
সুপথে যেই করে বিচরণ
গণ্য হবে সেই আচরণ ।
ভবের ভাবি কেউ হবে না
কানাকড়িও সঙ্গে যাবেনা
যোগাযোগ দাও বিয়োগের 0
তবেই হবে ওপারে গণ্য ।
আরশাদ কয় হবে নাকো শেষ
গমন করিও বিচারিয়া বিশেষ
ইতি মোঃ আসাদুল ইসলাম
জীবন
জীবনযাত্রায় যেজন গিয়েছে হারিয়া,
শত চেষ্টায় সে কি আসিবে ফিরিয়া ।
হতাশিত জীবন যারে করিয়াছে আপন
পুছিবার নাহি পারে সে অশ্রু নয়ন।
বিধাতা রে ভজিতে যেই করিয়াছে কৃপণ
লিখে রাখো সুখী নয় বিশ্ব বিজ্ঞাপন।
ও ভাই চল যাই ওই মোদের বিদ্যালয়
বিশ্ববাসীর সোনার প্রদীপ আজি পথের ধুলায়।
শরে অ শরে আ শিখিয়াছি যেথা যেই স্কুলে
কোলাহল করে সেথা নেবো ফুল ও ফলে।
ঠাঁই যদি মেলে ইহা তুচ্ছ অদধ্যপোন 
ফের লেখি রাখো তহে গ্যানের প্লাবোন।
ভাবিতে ভাবিতে কতেক গ্যানি হয়লো পরলোক
নঁমি তা্রে কপালেতে জয়ের তিলোক।
নুয়াইয়া শির কেনো থাকো ধির
বৃক্ষ তলে তৃনের উপর তোমার জিরনো কুটির।
এ হেনে উঠাালে শির লোকে দেই হাত তালি
কা্লী্ং তাই বুঝি চোঁখে পড়ে বিলি।।

ইতি মোঃ আসাদুল ইসলাম

গদাই লোস্করি

গুটিয়ে শুটিয়ে গাড়িলো গদাই
গামছা গলায় ঝুলিয়ে।
গেঞ্জি গাঁয়ে গন্ধ গতর
গান গায় গাল ফুলিয়ে।
গাঁজা খোরি জ্ঞ্যানে গপোন গল্প
গাহে গদাই লস্করী।
গুণডা এক গবেট মুর্খ
ভোটে গ্রাহ্য হলো গড়করি‌।
গুণডা গবেট গণভোট গুনে
গণ নায়ক গড়লো নিজ গ্রামে।
গণতান্ত্রিক এর গঞগা প্রাপ্তি
জনগন গুণডা গবেটকে
গড়গাম্যে আজি ত্রিধামে।
গদাই গড়ে আমি গাড়োয়ান
গোঁফ রাখিনু নিজ জ্ঞ্যানে।
গিন্নি দেখে কি গণ্ডগোল
পালিয়ে গেলো তৎক্ষণে।
গাড়িওয়ালা আর গোঁফওয়ালা
তাই গিন্নি গবাক্ষ খুলে জ্ঞ্যান করে।
গমণ করে যদি কোন গোরোদেহি 
ওই জনে যদি তারে গো প্রেম করে।
গাহে গদাই গুন গুনিয়া 
গতি বিধি কি এর হবেনা।
গোয়ালা গিন্নির গড়িমষিযে 
ভাত কিংবা পানিও গেলেনা।
গদাই গাহে গৃহ ছেড়ে
গগোনেই যাব চলে
গাইতি দিয়া গলা কাটিয়া
গিন্নিকে যাব ভুলে।
ইতি মোঃ আসাদুল ইসলাম

অচিন শীষ্য 

নিদ্রায়ে মোর তনু

অচিন এক জনে বেনু,

 আনিয়া মারিলো মোর গাইতে

 ফাটলো ধরিল রক্ত 

কেন মারিলে মরে 

কে তুমি দেবত্ব 

হেথাকার পূজারী আমি 

নাহি আছি দেবতা 

এটাই কেউ নিদ্রা গেলে 

প্রহরে আছি ক্ষমতা
💔💔

It is a most buatyful poem in bangla . call 

Young fashion

We are green we are young
The new life of simple fashion
I always understand that person
The value of those who donate
Sting when you feel like fashion
I don't want to worship anyone
Kali Shiva or Christian
Floor or black
All that is the grace of the Lord.
Millions of people
They have different religions
We are green we are young
The new life of simple fashion.

It is A bengla poem written by me
A beautyful poem for any cuple

দুহিতা

তুমি আমার হৃদয়ের স্পন্দন
তাই মন বলে ভালোবাসি সর্বক্ষণ।
জানোকি তুমি শোনো সৃষ্টির আরাধনা
প্রভাতের সূর্য সন্ধ্যায় ওঠে না ।
শত চেষ্টায় কোভু প্রভাতে ডোবে না।
রাত্রি জানেকি সকাল কেমন হবে
নাকি ধোঁয়াশায় নয়তো বা কুয়াশায়
দিন কেটে যাবে
বিভোর স্বপ্নে মোহিত হয়ে অম্লান।
রজনী দ্বিপ্রহরে কেটে গেল স্বপ্নের ধান
ফিরে এলো মন নিজ দেহে
মলিন নয়ন আঁধার আঁধার
এই বুঝি সত্য মন বুঝে তহে ।
ছোট্ট একটি প্রদীপ হাতে দাঁড়ালে আমার সামনে
সকাল টিকে সঙ্গে নিয়ে রাত্রিকে ফেলে পেছনে।
কত গৌরী  কে চাই কোন জনে
তুমি আমার আলোর ঠিকানা
তুমি আছো মোর জিবনে।
দুহিতা হয়ে থেকো মোর দেহে
ঐক্যশ্রী ত্রিকাননে 
জীবন আমার ধন্য ধন্য তুমি আছো তাই জীবনে।

মাতৃভূমি

নাকি জামানা বদলেছে
আজও ধর্ম তেমনি রয়েছে।  to chang nation.is bangali................ @@@@@@@@

@@@@@@

@@@@@@

@@@@@

@@@#@@

It is a bangla poem on mather land

I love my mather land are you love your mather land so this for you

ও প্ৰিয়োসী তোমারি হিদয়ে

আমার বসতি ও

  প্ৰিয়োসী তোমারি কারনে

আজি ঐক্য আরোতি ।

মায়ার বাঁধনে দোলোনে সহনে

কি সুরাজ এ ধীরাজ,

আপনি হই কি শখা

বিশাখা রহো ধরোনীতে বিরাজ ।

ভবোমাঝে মুই মরিচিকা সমো

তবো দৈব  বসতি মোর ঘরে,

বিভীদ ভবে তহো পরিহাস,

অসাড়,লাঞ্ছিত    কেন করে ।

এ বুকে জেগে ওঠে,

অজানা কিবিদঘুটে,

গ্লানির ঢেউ ফেটে,

মুছেদেয় প্রোভাতের আলপোনা ,

নির্মল  কল্পনা

জন্ম নিয়েছি তোমার ঘরে

ক্ষমা করো ক্রিপা করে

তুমি ধিরাজ করছো যারে

দেখি তারা সাথে'য় তরতরে ।

তাঁহাদের প্রিয়া পকেটের মনোটিয়া

এখানে খাঁচার বনো প্রিয়া

শুধু তোতা নাম নিয়া উড়িয়ে কেমনে ।

ও গো মোর জন্মো প্রিয়সী

ভালবাসি তাই বলি প্রিয়োসী ।

তোমার আঁচলে মুখ লুকায়ে

লুকাই আমরা মন উদাসী।

ও গো মোর জন্মো জননী ধাত্রী ধারিনী

তারিনী আমার মা

তোর সকল পুত্রের যাহা দিয়েছিল

একটু আমায় দিয়ে যা।।।।

ইতি: মোঃআসাদুল ইসলাম

আজও কিশোর কন্ঠে গাণ শেখে নতুন প্রজন্ম ।

আজও ধুতি পরা লোকটা দেবতার গান গায় হরে রামো রামো। রবীন্দ্রনাথের কবিতা দিয়েই পড়া ঘরের শুরু

আজও বলে না কেউ বিদ্যালয় স্যার  বলে বলেনা গুরু।

কারন  উর্ত্তীন্ন করতে চাই সমাজকে

আজও সূর্য পূর্ব দিকে ওঠে

এখনো গ্রামে ঘোড়া গাড়ি নিয়ে ছুটে।

আজও তারা গুলো সেই আকাশে উজ্জ্বল হয়ে ওঠে

আজও মুসলিম চাঁদ দেখে ঈদ পড়ে।ঐ

চন্দ্র মাসের হিসেবে হিন্দু এখনো পূজা করে

My writing sort story ( Nitai)

I want writing sort story on a poor migrant workers

Nitai Gouranga. I hope you will reade with heard.

 Gouranga worked at the Jungle Gate on Bombay Road. In a plastic factory. The place is 6 km away from Salaf High Road in Howrah and from there Andul Road is about 20 minutes away.

 Nitai's house is in Jalpaiguri. He worked in Howrah district for 3 years, but never saw the Victoria Museum in Kolkata Zoo. It is impossible to see from so close. How many people come to rent a car but I don't have any more, so he decided to go next Sunday. He went to see the zoo with great enthusiasm,

 saw many things in the forest, looked at the pile of Victoria, looked at the clock and saw that it was ten o'clock at night. He hurriedly reached Howrah bus stand by bus but what will happen at night now it is 11 o'clock. Nitai Gouranga searched the bus stand and found out that there was no bus anymore. He waited for a long time. Meanwhile, the staff of the stand did not allow him to stay at the stand.

 Eventually he sat quietly on the pavement, unable to sit properly under a mosquito bite. At 1:30 pm, a taxi suddenly came and stopped right in the middle of the Howrah Bridge and the bus stand. A newborn baby was left and fled. The baby's cries made me restless. I took the baby in my arms and started thinking about who they are. They are the people of the city. I didn't go to the jungle gate anymore. (That is, I didn't go to his workplace.) 4 years ago, his wife's name was Radhika Radhika Gouranga. He had no children. When he reached home, he told his family, including his wife, about everything. Radhika took the child in her arms and said, Radhika and her mind were filled and she was very happy and named her Dulal. Then Nitai's work did not improve. She became very rich. She gave birth to another son and a daughter. He loved Dulal more than his son and daughter, but when he looked at Dulal's face, he kept remembering that day. He asked his conscience, who was the only one who knew the secret. They didn't know. Divakar's hint is that I am so happy. One day Suparna took a deposit from Dulal. Grandpa and Grandpa, what will you give me if I pass the exam? Dulal said, "Okay, I will buy you a bicycle." He sold the gold ring given to him by his father and collected the rest. He went to the bicycle store and paid the money. He used to fit bicycles in the store. 

Dulal's acquaintance Dulal told him to go. It will take a couple of hours to do the fitting. Dulal returned home. Dulal's mother Radhika has grown rice for everyone. Dulal sat down to eat together. Mother looked at Dulal's hand and said that your ring was silent on Dulal. Dulal's father rebuked Dulal and said that he was not saying anything but he remained silent and said that he had sold the things given to him by his father. At this moment, Dulal Dada Hebbi, who came with the bicycle mechanic bicycle, has become your sister's bicycle. All that is left is to understand the matter. As a father, I can't even admit my mistake to my son and I don't feel the need to tell anyone. Do I have to tell you the rest, Dulal Baba? Nitai always knew that Dulal had improved since the day I brought him

 Iti Md. Asadul Islam I.

Bangla Stories pdf in India

Bangla Stories pdf in India 
 আমার লেখা একটি প্রবন্ধ গল্প নিতাই গৌরাঞগ

নিতাই গৌরাঙ্গ চাকরি করতেন বোম্বে রোড এর জঞগল গেইট। একটি প্লাস্টিক ফ্যাক্টরিতে। জায়গাটি হাওড়ার সলফ হাই রোড থেকে 6 কিলোমিটার দূরে সেখান থেকে আর ভেতর দিয়ে গেলে আন্দুল রোড প্রায় মিনিট কুড়ির ব্যবধান। নিতাইয়ের বাড়ি জলপাইগুড়ি। সে 3 বছর যাবৎ হাওড়া জেলায় কাজ করে ,কিন্তু কোনদিনও চিড়িয়াখানা কলকাতার জাদুঘর ভিক্টোরিয়া কিছুই দেখা হলো না। এত কাছে থেকেও দেখার সাধ মেটেনা । কতো লোক গাড়ি ভাড়া করে দেখতে আসে কিন্তু আমার আর হয় না ,তাই সে ঠিক করল সামনের রবিবার যাব। বড় সাধ করে সে চিড়িয়াখানা দেখতে গেল বন জঙ্গলের কত জিনিস প্রত্যক্ষ করে ভিক্টোরিয়া ঠাসা গাদা দেখে ঘড়ির দিকে তাকিয়ে দেখে রাত্রি দশটা। তড়িঘড়ি বাসে চেপে হাওড়া বাস স্ট্যান্ডে পৌঁছায় কিন্তু কি হবে রাত্রে যায় এখন 11 টা। নিতাই গৌরাঙ্গ বাস স্ট্যান্ড এর খোঁজ নিল খোঁজ নিয়ে জানতে পারল এখন আর বাস নেই অনেকক্ষণ অপেক্ষা করলো এদিকে স্ট্যান্ডের কর্মচারীরাও স্ট্যান্ডে থাকতে দিল না। অবশেষে ফুটপাতে সে চুপ করে বসে রইল মশার কামড়ে ঠিকমতো বসে থাকাও যায়না তখন রাত্রি 1:30 হবে হঠাৎ একটি ট্যাক্সি এসে থামল ঠিক হাওড়া ব্রিজ এবং বাসস্ট্যান্ডের মাঝামাঝি হবে। একটি সদ্যজাত বাচ্চা ফেলে দিয়ে পালিয়ে গেল । শিশুটির কান্না আমাকে অস্থির করে দিল । শিশুটিকে কোলে নিয়ে চিন্তা করতে লাগলাম ওরা কারা ওরা শহরের মানুষ এই ছেলেটিকে আহা আর জঙ্গল গেইট গেলাম না ।(অর্থাৎ তার কর্মস্থানে গেল না) ছেলেটিকে কোলে নিতে একদম চুপ হয়ে গেল যেন জন্মদাতার পেয়েছে অবস্থার পরিস্থিতিতে নিতাই বাচ্চাটি নিয়ে বাড়ি ফিরল তার গ্রামের নাম ময়নাগুড়ি বিয়ে হয়েছিল 4 বছর আগে তার স্ত্রীর নাম রাধিকা রাধিকা গৌরাঙ্গ কোন সন্তানাদি হয়নি বাড়ি পৌছে তার স্ত্রী সহ পরিবারের সবাইকে সব কথা খুলে বলল রাধিকা শিশুটিকে কোলে নিয়েই বললো ইশ্বর সবার মনের কথা বোঝেন তাইতো এই মহিমা। রাধিকা ও মন ভরে গেল খুব খুশি হয়ে নাম রাখলো দুলাল ।তারপর নিতাই যে কাজ করে তার উন্নতির শেষ নেই বেশ ধনবান হয়ে উঠলো তার আরও একটি ছেলে ও একটি মেয়ে সৃষ্টি কর্তা দিয়েছে দুই ছেলের দুলাল ও মৃণাল মেয়ে সুপর্ণা সংসার সবদিক দিয়ে পরিপূর্ণ । তার ছেলে মেয়ের চেয়েও বেশি ভালবাসতেন দুলালকে তবুও দুলালের মুখপানে তাকালেই বারবার মনে পড়তো সেই দিনটার কথা নিতাই তার বিবেক কেই প্রশ্ন করে একিরকম রহস্য কে ছিল তারা কেউ জানলো না সেই পাষন্ডের পাপাচার মনে নেই সেই কথা আর মনে করতেও চাইনা সে এখন আমার ছেলে সে তো আমার ঘরের দিবাকর তার আভাস এই যেন আমার এত সুখ । সুপর্ণা একদিন দুলালের কাছে বায়না ধরল দাদা ও দাদা আমি এবার পরীক্ষায় পাস করলে তুমি কি দেবে দুলাল বললো আচ্ছা ঠিক আছে তোকে একটা সাইকেল কিনে দেবো সুপর্ণা ফার্স্ট হয়েছে শুনেই দুলাল সাইকেল কিনতে গেল সাইকেলের দাম 3000 কিন্তু দুলাল এর কাছে টিফিন খরচ থেকে জমানো মাত্র বারশো টাকা আছে বাবার দেওয়া সোনার আংটি বিক্রি করে বাকিটা জোগাড় করল। সাইকেল স্টোরে গিয়ে টাকা পেমেন্ট করে দিল স্টোরেজে সাইকেল ফিটিং করত সে দুলালের চেনাজানা দুলাল তাকে বলল তুমি যাও আমি আমি ফিটিং করে দিয়ে আসছি। ফিটিং করতে ঘন্টাদুয়েক সময় লাগবে। দুলাল বাড়ি ফিরল দুলালেরর মা রাধিকা সবার জন্য ভাত বেড়েছে দুলাল সবাই একসঙ্গে খেতে বসেছে মা দুলালের হাতের দিকে তাকিয়ে বলল তোর আংটিটা দুলাল চুপ করে রইল সে কোনদিন মিথ্যা বলেনি তাই কিছু বলতে পারেনি তাই ব্যাপারটা বুঝে উঠতে পারল না। দুলালের বাবা দুলাল কে ধমক দিয়ে বলল কিছু বলছিস না যে তবুও চুপ করে রইলো বাবার দেওয়া জিনিস বিক্রি করেছে একথা বলবে কি করে একটা ঠাস করে চড় মেরে বলল তোর মুখে কথা নেই। এই মুহূর্তে সাইকেল মেকানিক সাইকেলটি নিয়ে হাজির দুলাল দাদা হেব্বি হয়েছে তোমার বোন এর সাইকেলটা । ব্যাপার বুঝতে আর বাকি রইলো না পিতা হয়ে ছেলের কাছে ভুল স্বীকার করতেও পারেনা আর কিছু কাউকে বলার প্রয়োজন মনে করে না আমি আমি কি দুলাল বাবা তোমাকে বাকিটা বলতে হবেনা, স্কুল থেকে এসে ভাত পানি দেখে ভয় কোরো না খেয়ে নে। নিতাই তো বরাবরই জানতো যেদিন দুলালকে নিয়ে এসেছি সেদিন হতেই তার উন্নতি

ইতি মোঃ আসাদুল ইসলাম